বর্তমান প্রযুক্তির যুগে প্রিন্টার এবং স্ক্যানার আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অত্যাবশ্যক অংশ হয়ে উঠেছে। অফিস, স্কুল কিংবা বাসায় বিভিন্ন কাজের জন্য প্রিন্টার এবং স্ক্যানারের প্রয়োজনীয়তা দিন দিন বাড়ছে। আধুনিক প্রযুক্তি প্রিন্টার এবং স্ক্যানারকে একসাথে সংযুক্ত করে আমাদের জীবনকে সহজতর করেছে। স্ক্যানার সহ প্রিন্টার আমাদের কাজের সময় এবং স্থান সাশ্রয় করে যা একাধিক ডিভাইস ব্যবহার করার থেকে অনেক সুবিধাজনক। প্রিন্টার এবং স্ক্যানারের কম্বিনেশন আমাদের কাজগুলোকে আরো সহজ করে তোলে এবং একাধিক ডিভাইস ব্যবহারের ঝামেলা থেকে মুক্তি দেয়। তাই আজকের আর্টিকেলে আমরা স্ক্যানার সহ প্রিন্টার দাম নিয়ে আলোচনা করেছি।
স্ক্যানার সহ প্রিন্টারের সুবিধা
স্ক্যানার সহ প্রিন্টার ব্যবহারের প্রধান সুবিধা হলো এক ডিভাইসেই একাধিক কাজ করা যায়। প্রিন্ট, কপি, স্ক্যান এবং ফ্যাক্স করার সুবিধা একসাথে পাওয়া যায়। অফিস ও বাসার জন্য এটি অত্যন্ত উপযোগী। এতে সময় এবং স্থান দুইই সাশ্রয় হয়। পাশাপাশি একাধিক ডিভাইসের পরিবর্তে একটি ডিভাইস ব্যবহারের মাধ্যমে বিদ্যুৎ সাশ্রয়ও করা যায়।
স্ক্যানার সহ প্রিন্টারের আরেকটি বড় সুবিধা হলো এটি ব্যবহারে কাজের গতি বেড়ে যায়। উচ্চমানের প্রিন্টিং এবং স্ক্যানিং প্রযুক্তির ফলে দ্রুত এবং নির্ভুল কাজ করা সম্ভব হয়। এছাড়া এর রক্ষণাবেক্ষণও সহজ এবং সাশ্রয়ী। প্রিন্টার এবং স্ক্যানার পৃথক ভাবে কিনতে গেলে যা খরচ হয় তার তুলনায় কম্বো ডিভাইস কিনলে খরচ কমে যায়।
ব্যবহারকারীরা অনেক সময় প্রিন্টার এবং স্ক্যানারের জন্য আলাদা আলাদা জায়গা না থাকার কারণে সমস্যায় পড়েন। স্ক্যানার সহ প্রিন্টার সেই সমস্যার সমাধান করে। এছাড়া ওয়াইফাই কানেক্টিভিটি এবং মোবাইল প্রিন্টিং সুবিধা থাকার কারণে দূর থেকে প্রিন্ট এবং স্ক্যান করা সম্ভব হয় যা কর্মক্ষেত্রে বহুল ব্যবহৃত।
স্ক্যানার সহ প্রিন্টার দাম ২০২৪
২০২৪ সালে স্ক্যানার সহ প্রিন্টারের দাম বিভিন্ন উপাদানের উপর নির্ভর করে নির্ধারিত হয়। মডেল, ব্র্যান্ড, প্রযুক্তি এবং বিভিন্ন বৈশিষ্ট্যের উপর ভিত্তি করে প্রিন্টারের দাম পরিবর্তিত হয়। বর্তমান বাজারে স্ক্যানার সহ প্রিন্টারের গড় দাম ৮,০০০ টাকা থেকে শুরু করে ৫০,০০০ টাকার মধ্যে পাওয়া যায়।
প্রিন্টারের দাম নির্ধারণের সময় কিছু বিষয় বিবেচনা করা উচিত। প্রথমত প্রিন্টারের প্রকার (ইঙ্কজেট, লেজার, ইকো ট্যাঙ্ক ইত্যাদি) এবং এর প্রযুক্তি বিবেচনা করতে হবে। দ্বিতীয়ত প্রিন্টারের প্রিন্টিং স্পিড এবং রেজল্যুশন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তৃতীয়ত প্রিন্টারের বৈশিষ্ট্য যেমন ওয়াইফাই কানেক্টিভিটি, মোবাইল প্রিন্টিং, অটোমেটিক ডকুমেন্ট ফিডার ইত্যাদি বিবেচনা করা উচিত।
বর্তমান বাজারে প্রিন্টারের দাম নির্ধারণে ব্র্যান্ডের প্রভাব অনেক। ক্যানন, এইচপি, ইপসন এবং ব্রাদার প্রিন্টারগুলো বিভিন্ন মডেল এবং বৈশিষ্ট্যের মাধ্যমে ব্যবহারকারীদের প্রয়োজন মেটাচ্ছে। এছাড়া প্রিন্টারের ইনক কার্টিজের খরচ এবং স্থায়িত্বও দামের উপর প্রভাব ফেলে।
স্ক্যানার সহ ক্যানন প্রিন্টার দাম কত
ক্যানন প্রিন্টার বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় একটি ব্র্যান্ড। ক্যানন প্রিন্টারের বিভিন্ন মডেল রয়েছে যা স্ক্যানার সহ আসে। উদাহরণস্বরূপ ক্যানন ইমেজক্লাস এমএফ ২৩২ডাব্লিউ এবং ক্যানন পিক্সমা এমজি ৩৬২০ মডেল দুটি বেশ জনপ্রিয়। ক্যানন ইমেজক্লাস এমএফ ২৩২ডাব্লিউ এর দাম প্রায় ২৫,০০০ টাকা এবং ক্যানন পিক্সমা এমজি ৩৬২০ এর দাম প্রায় ১২,০০০ টাকা।
ক্যানন ইমেজক্লাস সিরিজের প্রিন্টারগুলো অফিস এবং বাণিজ্যিক কাজে বেশ কার্যকর। এই সিরিজের প্রিন্টারগুলোর উচ্চ মানের প্রিন্টিং এবং স্ক্যানিং প্রযুক্তি রয়েছে। অন্যদিকে ক্যানন পিক্সমা সিরিজের প্রিন্টারগুলো ঘরোয়া এবং ছোট ব্যবসায়িক কাজে ব্যবহারের জন্য উপযুক্ত। পিক্সমা সিরিজের প্রিন্টারগুলো সাধারণত কম্প্যাক্ট এবং সহজে বহনযোগ্য।
ক্যানন প্রিন্টারগুলোতে সাধারণত দুটি ইনক কার্টিজ থাকে – একটি কালো এবং একটি রঙিন। এর ফলে প্রিন্টিং কোয়ালিটি অনেক ভালো হয় এবং প্রিন্ট কস্ট কমে যায়। এছাড়া ক্যানন প্রিন্টারগুলোর ওয়াইফাই এবং মোবাইল প্রিন্টিং সুবিধা থাকার কারণে ব্যবহারকারীরা যেকোনো জায়গা থেকে প্রিন্ট করতে পারেন।
স্ক্যানার সহ লেজার প্রিন্টার দাম
লেজার প্রিন্টারগুলোর জনপ্রিয়তা দিন দিন বাড়ছে। এদের দ্রুত প্রিন্ট করার ক্ষমতা এবং উচ্চ মানের প্রিন্টিং এর কারণে অনেকেই লেজার প্রিন্টার ব্যবহার করতে পছন্দ করেন। স্ক্যানার সহ লেজার প্রিন্টারের দাম মডেল এবং বৈশিষ্ট্যের উপর ভিত্তি করে ২০,০০০ টাকা থেকে ৬০,০০০ টাকার মধ্যে পরিবর্তিত হয়। উদাহরণস্বরূপ ব্রাদার এমএফসি-এল ২৭১০ডিডাব্লিউ এর দাম প্রায় ৩৫,০০০ টাকা এবং এইচপি লেজারজেট প্রো এমএফপি এম২৭৭ডিডাব্লিউ এর দাম প্রায় ৪৫,০০০ টাকা।
লেজার প্রিন্টারের প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো এর উচ্চ মানের প্রিন্টিং এবং দ্রুততা। এছাড়া লেজার প্রিন্টারগুলোর টোনার কার্টিজের স্থায়িত্ব দীর্ঘ এবং প্রিন্ট কস্টও কম। লেজার প্রিন্টারগুলোর রক্ষণাবেক্ষণও সহজ এবং দীর্ঘস্থায়ী হয়।
লেজার প্রিন্টারগুলোর টোনার কার্টিজ সাধারণত বেশি সময় ধরে স্থায়ী হয় এবং প্রতি প্রিন্টে খরচ কম হয়। এছাড়া লেজার প্রিন্টারগুলোর প্রিন্টিং স্পিড অনেক বেশি হয় যা অফিস এবং বাণিজ্যিক কাজে খুবই কার্যকর। লেজার প্রিন্টারগুলোর রেজল্যুশনও অনেক উচ্চমানের হয় যা প্রিন্টিং কোয়ালিটি উন্নত করে।
স্ক্যানার সহ ইপসন প্রিন্টারের দাম
ইপসন প্রিন্টারও বেশ জনপ্রিয় একটি ব্র্যান্ড। ইপসন ইকো ট্যাঙ্ক সিরিজ এবং ইপসন ওয়ার্কফোর্স সিরিজের প্রিন্টারগুলো স্ক্যানার সহ আসে এবং বেশ কার্যকরী। উদাহরণস্বরূপ ইপসন ইকো ট্যাঙ্ক এল৩১১০ এর দাম প্রায় ১৮,০০০ টাকা এবং ইপসন ওয়ার্কফোর্স ডব্লিউএফ-২৮৬০ এর দাম প্রায় ২২,০০০ টাকা।
ইপসন ইকো ট্যাঙ্ক সিরিজের প্রিন্টারগুলোর প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো এর ইনক ট্যাঙ্ক প্রযুক্তি যা ইনক কার্টিজের পরিবর্তে বড় ট্যাঙ্ক ব্যবহার করে। এতে প্রিন্ট কস্ট অনেক কমে যায়। ইপসন ওয়ার্কফোর্স সিরিজের প্রিন্টারগুলো অফিস এবং বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহারের জন্য উপযুক্ত। এই সিরিজের প্রিন্টারগুলো উচ্চ মানের প্রিন্টিং এবং স্ক্যানিং প্রযুক্তি সরবরাহ করে।
ইপসন ইকো ট্যাঙ্ক প্রিন্টারগুলোর ইনক ট্যাঙ্ক প্রযুক্তির কারণে ইনক ফুরিয়ে যাওয়ার সমস্যা কমে যায় এবং ইনক রিফিল করার প্রয়োজনীয়তাও কমে। এতে দীর্ঘ সময় ধরে একটানা প্রিন্ট করা যায় এবং প্রিন্ট কস্ট অনেক কম হয়। ইপসন ওয়ার্কফোর্স সিরিজের প্রিন্টারগুলোর উচ্চ মানের প্রিন্টিং এবং স্ক্যানিং প্রযুক্তি অফিস এবং ব্যবসায়িক কাজে খুবই কার্যকর।
কোন প্রিন্টার সবচেয়ে ভালো
বাজারে অনেক ধরনের প্রিন্টার রয়েছে। সেরা প্রিন্টার নির্বাচন করার জন্য ব্যবহারকারীদের প্রয়োজনীয়তা এবং বাজেট অনুযায়ী নির্বাচন করতে হয়। ক্যানন, এইচপি, ইপসন এবং ব্রাদার প্রিন্টারগুলো সাধারণত সেরা হিসেবে বিবেচিত হয়। ব্যবহারকারীদের পরামর্শ অনুযায়ী ক্যানন ইমেজক্লাস এবং এইচপি লেজারজেট প্রিন্টারগুলো বেশ জনপ্রিয়।
সেরা প্রিন্টার নির্বাচনের সময় কিছু বিষয় বিবেচনা করতে হয়। প্রথমত প্রিন্টারের প্রিন্টিং এবং স্ক্যানিং গুণমান। দ্বিতীয়ত প্রিন্টারের প্রিন্টিং স্পিড এবং রেজল্যুশন। তৃতীয়ত প্রিন্টারের বৈশিষ্ট্য এবং প্রযুক্তি যেমন ওয়াইফাই কানেক্টিভিটি, মোবাইল প্রিন্টিং, অটোমেটিক ডকুমেন্ট ফিডার ইত্যাদি।
কম দামে ভালো স্ক্যানার সহ প্রিন্টার
কম দামে ভালো স্ক্যানার সহ প্রিন্টার খুঁজতে হলে বাজারে অনেক অপশন পাওয়া যায়। বাজেটের মধ্যে সেরা প্রিন্টার নির্বাচন করার জন্য ইপসন ইকো ট্যাঙ্ক এল৩১১০ এবং ক্যানন পিক্সমা এমজি ৩৬২০ বেশ ভালো অপশন। এই প্রিন্টারগুলোর দাম যথাক্রমে ১৮,০০০ টাকা এবং ১২,০০০ টাকা।
কম দামে ভালো প্রিন্টার নির্বাচনের সময় কিছু বিষয় বিবেচনা করতে হয়। প্রথমত, প্রিন্টারের বৈশিষ্ট্য এবং প্রযুক্তি। দ্বিতীয়ত প্রিন্টারের স্থায়িত্ব এবং রক্ষণাবেক্ষণ। তৃতীয়ত প্রিন্টারের প্রিন্টিং এবং স্ক্যানিং গুণমান।
অন্যান্য ব্র্যান্ডের স্ক্যানার সহ প্রিন্টার
এইচপি প্রিন্টার এবং ব্রাদার প্রিন্টারও স্ক্যানার সহ পাওয়া যায়। এইচপি এনভি ৬০৫৫ এবং ব্রাদার ডি.সি.পি. এল২৫৩১ডিডাব্লিউ মডেল দুটি বেশ জনপ্রিয়। এইচপি এনভি ৬০৫৫ এর দাম প্রায় ২০,০০০ টাকা এবং ব্রাদার ডি.সি.পি. এল২৫৩১ডিডাব্লিউ এর দাম প্রায় ২৮,০০০ টাকা।
এইচপি প্রিন্টারগুলোর প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো এর উচ্চ মানের প্রিন্টিং এবং স্ক্যানিং প্রযুক্তি। এছাড়া এইচপি প্রিন্টারগুলোর রক্ষণাবেক্ষণ সহজ এবং প্রিন্ট কস্ট কম। ব্রাদার প্রিন্টারগুলোর প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো এর স্থায়িত্ব এবং প্রিন্টিং গুণমান।
স্ক্যানার সহ প্রিন্টার কেনার সময় করণীয়
স্ক্যানার সহ প্রিন্টার কেনার সময় কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বিবেচনা করা উচিত, যাতে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী সঠিক প্রিন্টারটি নির্বাচন করতে পারেন। নিচে কিছু টিপস এবং করণীয় দেওয়া হলো:
প্রিন্টারের বৈশিষ্ট্য এবং মডেল যাচাই:
- বৈশিষ্ট্য: প্রিন্টারের বৈশিষ্ট্য যেমন প্রিন্ট স্পিড, প্রিন্ট কোয়ালিটি, স্ক্যান রেজোলিউশন এবং কপি ফাংশন যাচাই করুন।
- প্রিন্টারের ধরন: ইনকজেট বা লেজার প্রিন্টার বেছে নিন আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী। ইনকজেট প্রিন্টার রঙিন প্রিন্টের জন্য ভালো, আর লেজার প্রিন্টার দ্রুত এবং সাদা-কালো প্রিন্টের জন্য উপযোগী।
- মডেল: বিভিন্ন ব্র্যান্ডের মডেল এবং তাদের রিভিউ যাচাই করুন।
দাম এবং বাজেট:
- দাম: প্রিন্টারের দাম বিভিন্ন মডেল এবং ব্র্যান্ড অনুযায়ী ভিন্ন হয়। আপনার বাজেট অনুযায়ী প্রিন্টার নির্বাচন করুন।
- অতিরিক্ত খরচ: প্রিন্টারের সাথে সংশ্লিষ্ট অতিরিক্ত খরচ যেমন কার্টিজ, টোনার এবং মেইনটেনেন্স কস্ট বিবেচনা করুন।
প্রিন্টারের স্থায়িত্ব এবং রক্ষণাবেক্ষণ:
- স্থায়িত্ব: প্রিন্টারের নির্মাণের মান এবং এর দীর্ঘস্থায়ীতার বিষয়ে নিশ্চিত হন।
- রক্ষণাবেক্ষণ: প্রিন্টারটি রক্ষণাবেক্ষণ করা সহজ এবং এর সাপোর্ট সার্ভিস ভালো কিনা যাচাই করুন।
সংযোগ এবং কম্প্যাটিবিলিটি:
- সংযোগ: প্রিন্টারটি ওয়াই-ফাই, ইউএসবি, ব্লুটুথ ইত্যাদি মাধ্যমে সংযোগ করা যায় কিনা তা দেখুন।
- কম্প্যাটিবিলিটি: প্রিন্টারটি আপনার কম্পিউটার বা মোবাইল ডিভাইসের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ কিনা তা নিশ্চিত করুন।
প্রিন্টার ব্র্যান্ড এবং রিভিউ:
- বিশ্বস্ত ব্র্যান্ড: HP, Canon, Epson, Brother ইত্যাদি বিশ্বস্ত ব্র্যান্ডের প্রিন্টার বেছে নিন।
- রিভিউ এবং রেটিং: অনলাইনে ব্যবহারকারীর রিভিউ এবং রেটিং দেখে প্রিন্টারের কর্মক্ষমতা এবং মান যাচাই করুন।
প্রিন্টারের ক্ষমতা এবং পারফরম্যান্স:
- প্রিন্ট কোয়ালিটি: প্রিন্টারের প্রিন্ট কোয়ালিটি যেমন DPI (Dots Per Inch) যাচাই করুন।
- স্ক্যান কোয়ালিটি: স্ক্যানের রেজোলিউশন এবং স্পিড যাচাই করুন।
- কপি ফাংশন: কপি করার ক্ষমতা এবং ফাংশন যাচাই করুন।
ওয়ারেন্টি এবং বিক্রয়োত্তর সেবা:
- ওয়ারেন্টি: প্রিন্টারের ওয়ারেন্টি সময়কাল এবং এর শর্তাবলী দেখুন।
- বিক্রয়োত্তর সেবা: ব্র্যান্ড বা বিক্রেতার বিক্রয়োত্তর সেবা সুবিধা ভালো কিনা তা নিশ্চিত করুন।
উপসংহার
স্ক্যানার সহ প্রিন্টার আমাদের দৈনন্দিন জীবনের একটি অপরিহার্য অংশ হয়ে উঠেছে। সঠিক প্রিন্টার নির্বাচন আমাদের কাজকে সহজ এবং কার্যকর করে। বর্তমান বাজারে বিভিন্ন ধরনের প্রিন্টার রয়েছে তাই প্রয়োজনীয়তা এবং বাজেট অনুযায়ী সঠিক প্রিন্টার নির্বাচন করা উচিত। বাজারের বর্তমান পরিস্থিতি এবং ভবিষ্যৎ পূর্বাভাস অনুযায়ী, স্ক্যানার সহ প্রিন্টারের চাহিদা আগামীতে আরও বাড়বে।