আপনারা অনেকেই আছেন কিস্তিতে ওয়ালটন ফ্রিজের দাম জানতে আগ্রহী। ওয়ালটন বাংলাদেশের একটি সুপরিচিত এবং সুনামধন্য কোম্পানি। ওয়ালটন বাংলাদেশের গ্রাহকদের চাহিদার উপর ভিত্তি করে সকল ধরনের ইলেকট্রনিক্স সামগ্রী তৈরি করে থাকে। এই সকল ইলেক্ট্রনিক্স পণ্যগুলো মানুষ যেন খুব সহজে কিনে ব্যবহার করতে পারে সেই জন্য ওয়ালটন কিস্তি সুবিধা প্রদান করে থাকে। অর্থাৎ কেউ কম টাকা দিয়ে পণ্য নিয়ে কয়েক মাসের মধ্যে আস্তে আস্তে টাকা পরিশোধ করতে পারবে। ওয়ালটন গৃহস্থালির সকল ধরনের ইলেকট্রনিক্স পণ্য তৈরি করে থাকে। এর মধ্যে আমাদের নিত্যপ্রয়োজনে ব্যবহার্য একটি ইলেকট্রনিক্স হচ্ছে ফ্রিজ। অনেকেই এই ফ্রিজ কিস্তিতে নিতে চান।
আরো পড়ুনঃ সিঙ্গার ফ্রিজের মডেল ও দাম
আজকের এই আর্টিকেলে আমরা কিস্তিতে ওয়ালটন ফ্রিজের দাম কত এবং এই সম্পর্কিত সকল বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করবো। আপনারা যদি কিস্তিতে ওয়ালটন ফ্রিজ নিতে চান তাহলে অবশ্যই আমাদের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়বেন। এতে করে ওয়ালটনের কিস্তি সুবিধায় যে সকল বিষয়বস্তু রয়েছে সবগুলো সম্পর্কে সঠিক এবং নির্ভুল ধারণা পেয়ে যাবেন।
কিস্তিতে ওয়ালটন ফ্রিজের দাম
ওয়ালটনের তথ্য মতে বর্তমানে তাদের ১৮০ টিরও বেশি ফ্রিজের মডেল বাজারে এভেলেবেল রয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে ফ্রস্ট – নন ফ্রস্ট, ডাইরেক্ট কুল ইত্যাদি মডেলের ফ্রিজ। যেগুলোর দাম ২৫ হাজার টাকা থেকে ২ লাখ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। অনেকেই আছেন যারা একবারে নগদ মূল্যে এই ফ্রিজ গুলো কিনতে পারেন না। তাদের কথা বিবেচনা করে ওয়ালটন কয়েক বছর আগে থেকে কিস্তি সুবিধা প্রদান করে চলেছে।
তবে কিস্তিতে ওয়ালটন ফ্রিজের দাম কেমন হয় তা নিয়ে অনেকের ধারণা নেই। তাই গুগলে কিস্তিতে ওয়ালটন ফ্রিজের দাম লিখে সার্চ করে থাকেন। তবে সঠিক তথ্যের অভাবে এই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারেন না। আজকে আমরা আপনাদের সঠিক এবং বিস্তারিত তথ্য জানাবো।
ওয়ালটনের ফ্রিজের দাম গুলো দুই ধরনের হয়ে থাকে। আপনারা যারা ওয়ালটনের শোরুম ভিজিট করেছেন তারা হয়তো দেখতে পাবেন যে তাদের ফ্রিজ এবং অন্যান্য পণ্যগুলোতে দুই ধরনের দাম দেওয়া থাকে। একটি হচ্ছে নগদ মূল্যের দাম এবং অন্যটি হচ্ছে কিস্তির দাম। অর্থাৎ এ থেকে বোঝা যায় যে কিস্তির মাধ্যমে ওয়ালটন ফ্রিজ কিনলে আলাদা দাম হয়ে থাকে।
আপনি যদি ওয়ালটন থেকে কিস্তিতে ফ্রিজ কিনতে চান তাহলে প্রতিটি ফ্রিজে ১ থেকে ২ হাজার টাকা বেশি দাম ধরা হবে। এবং প্রতিটি ফ্রিজ নেওয়ার সময় ৮ থেকে ১৬% পর্যন্ত ইন্টারেস্ট যুক্ত হতে পারে। যেমন WFC-3F5-GDEL-XX এই মডেলের walton ফ্রিজটি কিস্তির মাধ্যমে কিনলে এর দাম ধরা হবে ৫১,০৯০ টাকা। আবার যদি নগদ টাকায় কিনেন তাহলে ১২% ডিসকাউন্ট পাবেন। অর্থাৎ এর দাম পড়বে ৪৪,৯৬০ টাকা।
কিস্তিতে ওয়ালটন ফ্রিজের মডেল ও দামের তালিকা
মডেল | কিস্তি দাম | ১২% ডিসকাউন্ট দাম |
WFC-3F5-GDNE-XX | 51,090 টাকা। | 44,959 টাকা। |
WFK-3G0-GDEL-XX | 51,990 টাকা। | 45,751 টাকা। |
WFC-3F5-GAXA-UX-P (Inverter) | 51,690 টাকা। | 45,487 টাকা। |
WFC-3F5-GDEH-DD (Inverter) | 54,290 টাকা। | 47,775 টাকা। |
WFC-3F5-GDEH-XX | 51,590 টাকা। | 45,399 টাকা। |
WFC-3F5-GDXX-XX | 50,390 টাকা। | 44,343 টাকা। |
WFC-3D8-GDXX-XX | 48,490 টাকা। | 42,671 টাকা। |
WFC-3X7-GDXX-XX | 45,290 টাকা। | 39,855 টাকা। |
WFA-2D4-GDSH-XX | 39,490 টাকা। | 34,751 টাকা। |
কিস্তিতে ওয়ালটন 14 সেফটি ফ্রিজের দাম
14 সেফটি ফ্রিজ গুলো আকারে অনেক বড় হয়ে থাকে এবং যাদের পরিবার বড় তারা এই ফ্রিজগুলো খুজে থাকেন। অনেকেই বড় আকারের একটি ফ্রিজ কিনতে চাচ্ছেন তবে আপনার বাজেটের সাথে মিলছে না। বাজেটের সাথে না মিললেও ডাউন পেমেন্ট করে কিস্তির মাধ্যমে ওয়ালটন 14 সেফটি ফ্রিজ কেনা যায়।
আরো পড়ুনঃ ফ্রিজের গ্যাসের দাম কত
যারা মূলত কিস্তিতে ওয়ালটন ফ্রিজ কিনবেন তাদের কিস্তিতে 14 সেফটি ফ্রিজের দামগুলো জানা জরুরী। কারণ সঠিক দাম না জানলে পরবর্তীতে কেনার সময় প্রতারিত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। কিস্তিতে 14 সেফটি ফ্রিজ কিনলে কিছু টাকা বেশি দিতে হয় এবং সাথে ৮ থেকে ১৬% পর্যন্ত ইন্টারেস্ট এক্সট্রা পে করতে হয়। নিচে কিস্তিতে ওয়ালটন 14 সেফটি ফ্রিজের দাম দেওয়া হলো:
মডেল | কিস্তি দাম | ১২% ডিসকাউন্ট দাম |
WFC-3F5-GDEL-XX (Inverter) | 52,090 টাকা। | 45,839 টাকা। |
WFC-3F5-GDEH-DD (Inverter) | 54,290 টাকা। | 47,775 টাকা। |
WFC-3F5-GDEH-XX (Inverter) | 52,590 টাকা। | 46,279 টাকা। |
WFC-3F5-GDNE-XX (Inverter) | 52,090 টাকা। | 45,839 টাকা। |
WFC-3F5-GDXX-XX (Inverter) | 51,390 টাকা। | 45,223 টাকা। |
কিস্তিতে ওয়ালটন দামী ফ্রিজের দাম
অনেকে আছেন ওয়ালটনের বড় বড় দামি ফ্রিজ গুলো কিনতে চান। তবে এগুলোর দাম মোটামুটি ১ থেকে ২ লক্ষ টাকার উপরে হয়। তাই নগদ মূল্যে অনেকের কাছে এগুলো কেনা সম্ভব হয় না। তবে ওয়ালটন কিস্তি প্রোগ্রাম এর মাধ্যমে এই দামি ফ্রিজগুলো অতি সহজে কেনা সম্ভব। কিছু টাকা ডাউনপেমেন্ট করে তারপর সেগুলো মাসিক কিস্তিতে পরিশোধ করা যায়। আমরা নিচে কয়েকটি দামি ফ্রিজের কিস্তি দাম উল্লেখ করেছি। তবে এই দামগুলোর সাথে আপনাকে অবশ্যই ৮ থেকে ১৬% পর্যন্ত ইন্টারেস্ট যুক্ত করতে হবে।
মডেল | কিস্তি দাম | ১২% ডিসকাউন্ট দাম |
WNR-6F0-SCRC-CO | 179,990 টাকা। | 158,391 টাকা। |
WNR-6D6-GDFS-DD | 142,990 টাকা। | 125,831 টাকা। |
WNI-6A9-GDSD-DD | 114,990 টাকা। | 101,191 টাকা। |
WNI-5F3-GDEL-ID | 91,990 টাকা। | 80,951 টাকা। |
WNI-6A9-GDNE-BD | 147,990 টাকা। | 130,231 টাকা। |
ওয়ালটন ফ্রিজ কিস্তিতে কেনার নিয়ম
আমাদের দেশে বর্তমানে অনেক গ্রাহকি কিস্তিতে ওয়ালটন ফ্রিজ নিয়ে থাকেন। কারণ কিস্তির মাধ্যমে ওয়ালটন ফ্রিজ নিলে টাকাগুলো একসাথে পেমেন্ট করতে হয় না এবং অনেকের অনেক সুবিধা হয়। কিছু টাকা ডাউন পেমেন্ট করে গ্রাহকরা ফ্রিজ তাদের বাড়িতে নিয়ে যেতে পারেন। এবং মাসিক কিস্তির ভিত্তিতে বাকি টাকাগুলো পরিশোধ করতে পারেন। তবে ওয়ালটন ফ্রিজ কিস্তিতে কেনার জন্য কিছু নিয়মকানুন রয়েছে। এই সকল নিয়ম-কানুন সম্পর্কে আপনাকে অবশ্যই জানতে হবে।
ওয়ালটন ফ্রিজ কিস্তিতে কেনার জন্য প্রথমত আপনাকে দুইজন জামিনদার নিতে হবে। তারপর এই সকল জামিনদারের ন্যাশনাল আইডি কার্ডের ফটোকপি সহ আপনার বিস্তারিত কাগজপত্র নিয়ে ওয়ালটন শোরুম থেকে কিছু টাকা ডাউনপেমেন্ট করতে হবে তাহলেই আপনি কিস্তিতে ফ্রিজ নিতে পারবেন।
কিস্তিতে ফ্রিজ কিনতে কি কি কাগজপত্র লাগে
অনেকেই কিস্তিতে ফ্রিজ কিনতে চান তবে কি কি কাগজপত্র দরকার হয় এগুলো সম্পর্কে জানেন না। সকল দরকারি কাগজপত্র ছাড়া আপনারা কিস্তিতে ফ্রিজ বা অন্য যেকোন জিনিসপত্র কিনতে পারবেন না। কাগজপত্রের পাশাপাশি আপনার দুইজন জামিনদারও লাগবে। ওয়ালটন ফ্রিজ কিস্তিতে কিনতে হলে যেসব ডকুমেন্ট বা কাগজপত্র লাগবে তা নিচে উল্লেখ করা হলো:
- যে ফ্রিজ কিনবেন তার দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি
- ন্যাশনাল আইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি।
- দুইজন জামিনদার এবং তাদের ন্যাশনাল আইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি। (ক্ষেত্র বিশেষে তাদের পাসপোর্ট সাইজের ছবি)
- একজন নমিনির জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি ও পাসপোর্ট সাইজের ছবি (অপশনাল)
উপরোক্ত এই সকল ডকুমেন্টস যদি আপনার কাছে থাকে তাহলে আপনি ওয়ালটন থেকে ফ্রিজ সহ যেকোনো পণ্য কিস্তিতে ক্রয় করতে পারবেন।
কিস্তিতে ওয়ালটন ফ্রিজ কোথায় পাওয়া যাবে
অনেকের এই প্রশ্ন থাকে কিস্তিতে ওয়ালটন ফ্রিজ কোথায় পাওয়া যাবে। ওয়ালটন এর বিভিন্ন ডিলার রয়েছে যেগুলো ছোট ছোট ডিলার তাই তারা কিস্তিতে ফ্রিজ বিক্রি করে না। তবে ওয়ালটনের নিজস্ব শোরুম এবং তাদের অথরাইজড ডিলার পয়েন্ট ও ওয়ালটন ই-প্লাজাতে কিস্তিতে ওয়ালটন ফ্রিজ কিনতে পাওয়া যাবে। আপনারা যদি কিস্তিতে ওয়ালটন ফ্রিজ কিনতে চান তাহলে অবশ্যই তাদের শোরুম অথবা ই-প্লাজাতে যোগাযোগ করবেন।
সর্বোচ্চ কত মাসের কিস্তিতে ওয়ালটন পণ্য ক্রয় করা যায়
অনেকের এই প্রশ্ন থাকে সর্বোচ্চ কত মাসের কিস্তিতে ওয়ালটন পণ্য ক্রয় করা যায়। ওয়ালটন গ্রাহকদের সুবিধার জন্য সর্বোচ্চ ৩৬ মাসের কিস্তিতে ওয়ালটন পণ্য ক্রয় করার সুবিধা দিয়ে থাকে। সকল পণ্যের ক্ষেত্রে আপনি ৩৬ মাসের সুবিধা পাবেন না কিছু কিছু পণ্যের ক্ষেত্রে আলাদা শর্ত রয়েছে। ওয়ালটন ফ্রিজ কিস্তিতে কেনার অন্যান্য সুবিধা সমূহ হলো:
- ওয়ালটনের তথ্য অনুযায়ী সর্বনিম্ন ১০% ডাউন পেমেন্ট এর সুবিধা রয়েছে।
- শর্ত অনুযায়ী চার মাস পর্যন্ত নগদ মূল্যের সুবিধা দেওয়া হয়।
- শিক্ষক ও সকল ছাত্রছাত্রীদের জন্য ল্যাপটপ ক্রয়ে সর্বোচ্চ বারো মাস পর্যন্ত ০% ইন্টারেস্ট সুবিধা।
- ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান এবং এতিমখানার জন্য কোন ডাউন পেমেন্ট ছাড়াই ১২ মাসের কিস্তি সুবিধা রয়েছে।
- এছাড়া কিস্তি পরিশোধের ক্ষেত্রে সকল অনেক অনলাইন ব্যাংকিং এবং মোবাইল ব্যাংকিং সুবিধা রয়েছে।
ওয়ালটন ফ্রিজ কেনার জন্য কিস্তি পরিকল্পনা কিভাবে বাছাই করবেন
কিস্তিতে ফ্রিজ কেনার আগে, ক্রেতার জন্য সঠিক কিস্তি পরিকল্পনা বাছাই করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ওয়ালটন বিভিন্ন মডেল এবং কিস্তি পরিকল্পনার সুবিধা প্রদান করে, তবে গ্রাহককে তার মাসিক আয়, বাজেট এবং কিস্তির সময়সীমা বিবেচনা করে পরিকল্পনা করতে হবে। দীর্ঘমেয়াদী কিস্তি এবং স্বল্পমেয়াদী কিস্তির মধ্যে তুলনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত, যাতে মাসিক কিস্তির পরিমাণ তার সামর্থ্যের মধ্যে থাকে।
কিস্তিতে ফ্রিজ কেনার ক্ষেত্রে ইন্টারেস্ট হার কীভাবে কাজ করে
ওয়ালটন ফ্রিজ কিস্তিতে কেনার সময় ইন্টারেস্টের হার একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সাধারণত, কিস্তিতে ফ্রিজ কিনলে মোট মূল্যের উপর ৮ থেকে ১৬% পর্যন্ত সুদ প্রযোজ্য হয়। এই ইন্টারেস্ট হার ক্রেতার পেমেন্ট পরিকল্পনার উপর নির্ভর করে ভিন্ন হতে পারে। যারা দীর্ঘমেয়াদে কিস্তি নিতে চান, তাদের ক্ষেত্রে ইন্টারেস্টের হার কিছুটা বেশি হতে পারে। তবে, এটি ক্রেতার কেনার সময়সীমা এবং ডাউন পেমেন্টের উপরও নির্ভর করে।
আরো পড়ুনঃ ওয়ালটন ফ্রিজ ১২ সেফটি দাম কত
কিস্তিতে ফ্রিজ কেনার পর সার্ভিস ওয়ারেন্টির সুবিধা
কিস্তিতে ওয়ালটন ফ্রিজ কেনার পরেও ক্রেতারা পূর্ণ সার্ভিস ওয়ারেন্টির সুবিধা পাবেন। ওয়ালটনের ফ্রিজগুলোতে সাধারণত ১০ বছরের কম্প্রেসার ওয়ারেন্টি থাকে, যা ক্রেতার জন্য দীর্ঘমেয়াদী নিরাপত্তা নিশ্চিত করে। কিস্তিতে কেনা হলেও ক্রেতা সব ধরনের প্রযুক্তিগত সমস্যার জন্য ওয়ারেন্টি এবং সার্ভিস সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন।
ই-প্লাজা থেকে কিস্তিতে ওয়ালটন ফ্রিজ কেনার সুবিধা
ওয়ালটনের ই-প্লাজা থেকে অনলাইনে কিস্তিতে ফ্রিজ কেনা ক্রেতাদের জন্য আরও সহজ এবং সুবিধাজনক। ই-প্লাজার মাধ্যমে ক্রেতারা ঘরে বসেই বিভিন্ন মডেলের ফ্রিজ দেখতে পারেন এবং তাদের পছন্দমত কিস্তি সুবিধা বেছে নিতে পারেন। এছাড়াও, অনলাইন ব্যাংকিং এবং মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে সহজেই কিস্তি পরিশোধের সুবিধা পাওয়া যায়।
শেষকথা
আজকের আর্টিকেলে আমরা কিস্তিতে ওয়ালটন ফ্রিজের দাম কত তা নিয়ে আলোচনা করেছি। এবং কিস্তিতে ওয়ালটন পণ্য গুলো নিতে হলে আপনাদেরকে কি কি কাগজপত্র এবং নিয়মকানুন মানতে হবে সেগুলো সম্পর্কে ধারণা দিয়েছি। আমাদের এই আর্টিকেলের সবগুলো তথ্য ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে। এবং দামগুলো সব ওয়ালটনের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে নেওয়া হয়েছে। আমাদের এই আর্টিকেলটি ভালো লেগে থাকলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন। এবং কোন মতামত থাকলে কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না, ধন্যবাদ।