বর্তমান যুগে ল্যাপটপ ছাড়া আমাদের দৈনন্দিন কাজ পরিচালনা করা প্রায় অসম্ভব। শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে পেশাদার সবাই ল্যাপটপের উপর নির্ভরশীল। বাংলাদেশে ওয়ালটন ল্যাপটপ একটি জনপ্রিয় নাম হয়ে উঠেছে। তাদের প্রযুক্তি ও মানের সমন্বয়ে তৈরি ল্যাপটপগুলো বাজারে খুবই প্রতিযোগিতামূলক। এই আর্টিকেলে আমরা ২০২৪ সালে ওয়ালটন ল্যাপটপের মূল্য তালিকা এবং এদের দাম নিয়ে আলোচনা করবো।
ওয়ালটন ল্যাপটপ কেমন
ওয়ালটন ল্যাপটপের ডিজাইন ও বিল্ড কোয়ালিটি অনেক ভালো। ওয়ালটন তাদের ল্যাপটপের ডিজাইনে আধুনিকতা বজায় রেখে ব্যবহারকারীদের প্রয়োজন অনুযায়ী ফিচার যোগ করে। পারফরম্যান্সের দিক থেকে ওয়ালটন ল্যাপটপ বাজারের অন্য ল্যাপটপের সাথে প্রতিযোগিতা করতে সক্ষম। বিভিন্ন প্রকারের মডেল ও ফিচারের সমন্বয়ে তারা গ্রাহকদের বিভিন্ন চাহিদা পূরণ করতে পারছে। ব্যাটারি লাইফ ও ফাস্ট পারফরম্যান্সের জন্য এই ল্যাপটপগুলো গ্রাহকদের কাছে খুবই জনপ্রিয়। ব্যবহারকারীদের মতামত ও রিভিউ দেখে বোঝা যায় যে ওয়ালটন ল্যাপটপ ব্যবহারকারীদের মধ্যে সন্তুষ্টি আনতে সক্ষম হয়েছে।
ওয়ালটন ল্যাপটপের দাম ২০২৪
২০২৪ সালে ওয়ালটন তাদের বিভিন্ন মডেলগুলোর দাম কিছুটা পরিবর্তন করেছে এবং নতুন কিছু মডেল বাজারে নিয়ে এসেছে। ওয়ালটনের বিভিন্ন মডেলের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে তাদের ফিচার, পারফরম্যান্স ও কাস্টমার ডিমান্ডের উপর ভিত্তি করে। তারা বাজেট ফ্রেন্ডলি থেকে শুরু করে হাই-এন্ড ল্যাপটপ পর্যন্ত বিভিন্ন ধরণের মডেল বাজারে এনেছে।
যা সকল শ্রেণীর ব্যবহারকারীদের জন্য উপযোগী। বর্তমানে ওয়ালটনের সবচেয়ে সস্তা ল্যাপটপ এর দাম ২২,৫০০ টাকা এবং সবচেয়ে দামী মডেল এর দাম ১৮৯,৯৫০ টাকা। এর মধ্যে অন্যান্য মডেলগুলোর দাম বিভিন্ন রেঞ্জে অবস্থান করছে। যা গ্রাহকদের বিভিন্ন চাহিদা ও বাজেট অনুযায়ী পছন্দ করার সুযোগ দেয়।
Related: মাউস এর দাম কত
ওয়ালটন ল্যাপটপের মূল্য তালিকা ২০২৪
বর্তমানে অনেকে ওয়ালটন ল্যাপটপের মূল্য তালিকা সম্পর্কে জানতে অনেক আগ্রহী। গ্রাহকদের সুবিধার্থে আমরা ওয়ালটনের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে ওয়ালটন ল্যাপটপের মূল্য তালিকা সংগ্রহ করেছি। নিচে ওয়ালটন ল্যাপটপের মূল্য তালিকা দেওয়া হলো:
মডেল | দাম |
Walton Laptop Prelude A9400 | ২২,৫০০ টাকা। |
Walton Laptop Prelude N41 | ২৩,৫০০ টাকা। |
Walton Laptop Prelude N5000 | ২৯,৯৯০ টাকা। |
Walton Laptop Prelude N5000B | ৩১,৪৯০ টাকা। |
Walton Laptop Tamarind ZX3700 | ৩৬,৫৫০ টাকা। |
Walton Laptop Prelude N40 Pro | ৩৭,৮৫০ টাকা। |
Walton Laptop Tamarind ZX3700A | ৩৭,৯৫০ টাকা। |
Walton Laptop Prelude N41 Pro | ৪২,৫৫০ টাকা। |
Walton Laptop Prelude N50 Pro | ৪৩,৭৫০ টাকা। |
Walton Laptop Tamarind EX310U | ৪৯,৯৫০ টাকা। |
Walton Laptop Passion BX311A | ৪৯,৮৫০ টাকা। |
Walton Laptop Passion BX311G | ৫৪,৭৫০ টাকা। |
Walton Laptop Passion BX7800 | ৫৬,৫০০ টাকা। |
Walton Laptop TAMARIND EX311G Pro | ৫৯,৯৫০ টাকা। |
Walton Laptop TAMARIND MX311G | ৬২,৫৫০ টাকা। |
Walton Laptop Passion BX510U | ৬৬,৭৫০ টাকা। |
Walton Laptop Tamarind EX710U | ৭০,৫০০ টাকা। |
Walton Laptop Passion BX710U | ৭৪,৯৫০ টাকা। |
Walton Laptop Passion BX710A | ৭৭,৮৫০ টাকা। |
Walton Laptop TAMARIND EX511G Pro | ৭৮,৫৫০ টাকা। |
Walton Laptop KARONDA GX510H | ৭৯,৯৯০ টাকা। |
WALTON Laptop TAMARIND EX512U PRO 14″ | ৮১,৭৫০ টাকা। |
Walton Laptop TAMARIND MX511H | ৮১,৫৫০ টাকা। |
Walton Laptop TAMARIND MX711H | ৯৮,৫৫০ টাকা। |
Walton Laptop TAMARIND MX711G | ৯৭,৫৫০ টাকা। |
Walton Laptop TAMARIND EX711G Pro | ৯৩,৫৫০ টাকা। |
Walton Laptop KARONDA GX710G PRO | ১১৯,৯৫০ টাকা। |
Walton Laptop KARONDA GX712H | ১৩৭,৭৫০ টাকা। |
Walton Laptop WAXJAMBU GL710H | ১৮৯,৯৫০ টাকা। |
ওয়ালটন ল্যাপটপ ১৫০০০ টাকার মধ্যে
ওয়ালটন ল্যাপটপের মধ্যে ১৫,০০০ টাকার মধ্যে কোনো ল্যাপটপ পাওয়া যায় না। তবে বাজেটের কিছুটা বাড়িয়ে ২২,৫০০ টাকার মধ্যে Prelude A9400 ও ২৩,৫০০ টাকার মধ্যে Prelude N41 মডেল পাওয়া যায়। এই মডেলগুলো বেসিক ব্যবহারের জন্য খুবই উপযুক্ত, যেমন লেখাপড়া, ইন্টারনেট ব্রাউজিং ও মাইক্রোসফট অফিস ব্যবহারের জন্য। তবে ১৫ হাজার টাকা ডাউন পেমেন্ট করে কিস্তিতে একটি ভালো মানের ল্যাপটপ ওয়ালটন থেকে কেনা সম্ভব।
ওয়ালটন ল্যাপটপের সর্বনিম্ন মূল্য কত
ওয়ালটন ল্যাপটপের মধ্যে বাজেট ফ্রেন্ডলি অপশন হিসেবে বেশ কিছু মডেল পাওয়া যায়। বর্তমানে সর্বনিম্ন মূল্যের ওয়ালটন ল্যাপটপ হলো Prelude A9400 যার দাম ২২,৫০০ টাকা। এছাড়াও Prelude N41 মডেলটি পাওয়া যায় ২৩,৫০০ টাকায়। এই ধরনের ল্যাপটপগুলো শিক্ষার্থী ও নরমাল ইউজারদের জন্য খুবই উপযুক্ত। এই ল্যাপটপগুলোতে সাধারণত বেসিক ফিচার ও সাদামাটা ডিজাইন থাকে যা দৈনন্দিন কাজের জন্য যথেষ্ট।
Prelude N41 এর বৈশিষ্ট্যসমূহ
- ডিসপ্লে: Prelude N41 ল্যাপটপে রয়েছে ১৩.৩ ইঞ্চি FHD (1920×1080) IPS ম্যাট LED-ব্যাকলিট ডিসপ্লে যা ৯৯% sRGB কালার গ্যামুট সাপোর্ট করে। এটি উজ্জ্বল ও সঠিক রঙের ডিসপ্লে নিশ্চিত করে।
- প্রসেসর: এই ল্যাপটপে ব্যবহৃত হয়েছে Intel® Gemini Lake Quad-Core N4100 প্রসেসর যার বেস ক্লক স্পিড 1.10GHz এবং টার্বো বুস্টে 2.40GHz পর্যন্ত উঠতে পারে।
- র্যাম: Prelude N41 এ 4GB LPDDR4 2400MHz অনবোর্ড র্যাম রয়েছে যা মাল্টিটাস্কিং এবং দ্রুত কাজ করার জন্য উপযুক্ত।
- স্টোরেজ: ল্যাপটপটিতে 256GB SATAIII M.2 2280 SSD স্টোরেজ রয়েছে যা দ্রুত ডেটা ট্রান্সফার ও প্রোগ্রাম লোডিং নিশ্চিত করে।
- গ্রাফিক্স: ল্যাপটপটি Intel® UHD Graphics 600 গ্রাফিক্স সাপোর্ট করে যা সাধারণ গ্রাফিক্স কাজ এবং মিডিয়া কন্টেন্ট দেখার জন্য উপযুক্ত।
- যোগাযোগ: Prelude N41 এ Wi-Fi 5.0 (802.11ac (2×2)) এবং Bluetooth 4.2 সংযোগের সুবিধা রয়েছে যা দ্রুত এবং স্থিতিশীল ইন্টারনেট সংযোগ ও ডিভাইস কানেক্টিভিটি প্রদান করে।
- কিবোর্ড ও পয়েন্টিং ডিভাইস: ল্যাপটপটিতে মাল্টি-ল্যাঙ্গুয়েজ A4 সাইজ আইসোলেটেড কিবোর্ড বাংলা ফন্ট (বিজয় বাংলা লেআউট) সহ রয়েছে যা টাইপিংকে সহজ এবং আরামদায়ক করে তোলে। এছাড়াও বিল্ট-ইন টাচপ্যাড তো রয়েছেই।
- অডিও: Prelude N41 এ 2×1.5 W স্পিকার এবং হাই ডেফিনিশন অডিও সিস্টেম রয়েছে যা উচ্চমানের শব্দ প্রদান করে। এছাড়াও বিল্ট-ইন আরে মাইক্রোফোন রয়েছে।
- পোর্ট এবং ইন্টারফেস: ল্যাপটপটিতে রয়েছে 1 x USB 2.0 পোর্ট, 1 x USB 3.0 পোর্ট (Type A), 1 x USB 3.0 পোর্ট (Type C), 1 x HDMI™ আউটপুট পোর্ট (HDCP সহ), 1 x অডিও কম্বো জ্যাক এবং 1 x DC-in জ্যাক।
- ব্যাটারি এবং পাওয়ার: Prelude N41 এ এম্বেডেড পলিমার স্মার্ট লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি প্যাক (37WH) রয়েছে যা ২৮৫ মিনিট পর্যন্ত ব্যাটারি লাইফ প্রদান করে। এছাড়াও ফুল রেঞ্জ AC অ্যাডাপ্টার (12V 2.5A, 30W) রয়েছে।
- Prelude N41 ল্যাপটপটি সিলভার এবং ডার্ক ব্লু রঙে পাওয়া যায় এবং এর মূল্য ২৩,৫০০ টাকা। এর উন্নত ফিচার এবং সাশ্রয়ী মূল্যের কারণে এটি ক্রেতাদের মধ্যে জনপ্রিয়।
কিস্তিতে ওয়ালটন ল্যাপটপ – ওয়ালটন ল্যাপটপের মূল্য তালিকা
ওয়ালটন ল্যাপটপের কিস্তি প্রোগ্রাম গ্রাহকদের জন্য অত্যন্ত সুবিধাজনক। আপনি যদি একটি ল্যাপটপ কিনতে চান কিন্তু সম্পূর্ণ অর্থ একবারে দিতে সক্ষম না হন। তাহলে আপনি কিস্তিতে ওয়ালটন ল্যাপটপ কিনতে পারেন। কিস্তিতে ল্যাপটপ কেনার জন্য কিছু নির্দিষ্ট শর্তাবলী রয়েছে। ১৮ থেকে ৬৫ বছর বয়সী যে কেউ এই সুবিধা নিতে পারেন। শিক্ষার্থী এবং শিক্ষকরা বিশেষ সুবিধা পান। যেমন তারা জিরো পার্সেন্ট ইন্টারেস্টে ১২ মাসের কিস্তিতে ল্যাপটপ কিনতে পারেন। এছাড়াও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ও এতিমখানার জন্য বিশেষ সুবিধা রয়েছে যেখানে কোন ইন্টারেস্ট প্রযোজ্য হয় না।
কিস্তিতে ল্যাপটপ কেনার জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টগুলো হল:
- জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি
- দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি
- দুইজন জামিনদার ও তাদের জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি ও এক কপি করে পাসপোর্ট সাইজের ছবি
- ছাত্র, শিক্ষক বা ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় প্রমাণপত্র। যেমন শিক্ষার্থীদের জন্য ছাত্রত্ব সার্টিফিকেট এবং শিক্ষক বা ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের জন্য প্রাসঙ্গিক কাগজপত্র।
এই ডকুমেন্টগুলো প্রস্তুত থাকলে আপনি সহজেই ওয়ালটন ল্যাপটপের কিস্তি সুবিধা গ্রহণ করতে পারবেন। প্রাথমিক ডাউন পেমেন্ট সাধারণত ১০% থেকে ৩০% পর্যন্ত হয়ে থাকে। তবে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ও এতিমখানার ক্ষেত্রে শূন্য টাকা ডাউন পেমেন্টে ১২ মাসের কিস্তিতে ল্যাপটপ ক্রয় করা যায়।
উন্নত বৈশিষ্ট্য সহ ওয়ালটন ল্যাপটপ
ওয়ালটনের হাই-এন্ড মডেলগুলো উন্নত বৈশিষ্ট্য সহ আসে। যেমন KARONDA GX712H মডেলটি উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন প্রসেসর। বড় RAM এবং শক্তিশালী গ্রাফিক্স কার্ড সহ আসে। গেমিং ও প্রফেশনাল ব্যবহারের জন্য এই ধরনের ল্যাপটপ খুবই উপযোগী। উচ্চ মানের ডিসপ্লে, উন্নত কুলিং সিস্টেম এবং দীর্ঘস্থায়ী ব্যাটারি লাইফ সহ এই ল্যাপটপগুলো প্রফেশনাল ও গেমারদের জন্য আদর্শ।
ওয়ালটন ল্যাপটপের ওয়ারেন্টি ও সেবা
ওয়ালটন ল্যাপটপের সাথে ওয়ারেন্টি নীতি খুবই সুবিধাজনক। সাধারণত ওয়ালটন ল্যাপটপের সাথে ১ থেকে ৩ বছরের ওয়ারেন্টি প্রদান করে থাকে। এছাড়াও ওয়ালটনের কাস্টমার সার্ভিস ও রক্ষণাবেক্ষণ সেবা অনেক ভালো। যেকোনো ধরনের সমস্যার ক্ষেত্রে ওয়ালটন দ্রুত সেবা প্রদান করে যা ব্যবহারকারীদের জন্য একটি বড় সুবিধা।
ওয়ালটন ল্যাপটপের জন্য প্রয়োজনীয় আনুষঙ্গিক জিনিসপত্র
- ল্যাপটপ ব্যাগ: ওয়ালটন ল্যাপটপের জন্য মানসম্মত ল্যাপটপ ব্যাগ পাওয়া যায় যা ল্যাপটপকে সুরক্ষিত রাখে এবং বহন করার সময় সহজতা প্রদান করে।
- মাউস: ল্যাপটপ ব্যবহারের জন্য একটি আরামদায়ক ও উচ্চগুণসম্পন্ন মাউস অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ওয়ালটন ব্র্যান্ডের বিভিন্ন ধরনের মাউস পাওয়া যায়, যা দ্রুত এবং নির্ভুল কাজের জন্য উপযোগী।
- কীবোর্ড: যদিও ল্যাপটপে বিল্ট-ইন কীবোর্ড থাকে তবে একটি আলাদা কীবোর্ড ব্যবহারের মাধ্যমে টাইপিংয়ের অভিজ্ঞতা উন্নত করা যায়। ওয়ালটনের ওয়্যারলেস এবং ওয়্যারড কীবোর্ড উপলব্ধ আছে।
- কুলিং প্যাড: ল্যাপটপের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের জন্য কুলিং প্যাড একটি গুরুত্বপূর্ণ আনুষঙ্গিক জিনিসপত্র। ওয়ালটনের কুলিং প্যাড ল্যাপটপের অতিরিক্ত গরম হওয়া রোধ করতে সাহায্য করে যা ডিভাইসের দীর্ঘায়ু বৃদ্ধি করে।
- ইউএসবি হাব: আরও বেশি পোর্ট প্রয়োজন হলে ইউএসবি হাব ব্যবহার করা যেতে পারে। এটি একাধিক ইউএসবি ডিভাইস একসাথে সংযোগের জন্য কার্যকরী।
- হেডফোন/ইয়ারফোন: সাউন্ড কোয়ালিটি উন্নত করার জন্য ওয়ালটনের হেডফোন বা ইয়ারফোন ব্যবহার করা যেতে পারে যা মিটিং, ভিডিও কনফারেন্সিং এবং বিনোদনের জন্য উপযুক্ত।
- পাওয়ার ব্যাংক: ল্যাপটপের জন্য উচ্চ ক্ষমতার পাওয়ার ব্যাংক ব্যবহার করা যেতে পারে যা চলার পথে চার্জ দিতে সহায়ক হয়।
ওয়ালটনের এই আনুষঙ্গিক জিনিসপত্রগুলো ল্যাপটপ ব্যবহারের অভিজ্ঞতা উন্নত করতে সাহায্য করে এবং বাজারের অন্যান্য ব্র্যান্ডের সাথে প্রতিযোগিতা করতে সক্ষম।
উপসংহার – ওয়ালটন ল্যাপটপের মূল্য তালিকা
ওয়ালটন ল্যাপটপের বিভিন্ন মডেলের মূল্য তালিকা ২০২৪ সালের জন্য উপরে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে। ওয়ালটনের ল্যাপটপগুলো ডিজাইন, পারফরম্যান্স ও মূল্যের সমন্বয়ে খুবই জনপ্রিয়। যারা সাশ্রয়ী মূল্যে উন্নত মানের ল্যাপটপ খুঁজছেন, তাদের জন্য ওয়ালটন ল্যাপটপ একটি আদর্শ পছন্দ।
এই আর্টিকেলে প্রদত্ত তথ্যের ভিত্তিতে আপনি আপনার প্রয়োজনীয় মডেলটি বেছে নিতে পারবেন এবং ওয়ালটনের ল্যাপটপের সুবিধা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। ধন্যবাদ।