ইলেকট্রিক স্কুটার দাম কত ২০২৪ – ব্যাটারি চালিত স্কুটার

ইলেকট্রিক স্কুটার

বাংলাদেশের বাজারে গত কয়েক বছরে ইলেকট্রিক স্কুটারের চাহিদা ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে। এর অন্যতম কারণ পরিবেশবান্ধব এবং তুলনামূলকভাবে কম খরচে ব্যবহারযোগ্য হওয়া। সাশ্রয়ী মূল্য এবং জ্বালানির খরচ না থাকা এসব স্কুটারকে সাধারণ যানবাহনের বিকল্প হিসেবে গড়ে তুলেছে। অনেকেই ব্যক্তিগত যাতায়াতের জন্য ইলেকট্রিক স্কুটারকে প্রাধান্য দিচ্ছেন বিশেষত যাতায়াত খরচ বাঁচাতে এবং যানজটপূর্ণ শহরে দ্রুত গন্তব্যে পৌঁছাতে। এই প্রেক্ষাপটে ইলেকট্রিক স্কুটার দাম কত এবং এর ধরন নিয়ে বিশদ তথ্য জানার আগ্রহ বেড়েছে।

আরো পড়ুনঃ টিপি লিংক রাউটার দাম 

Table of Contents

ইলেকট্রিক স্কুটার কেনার প্রয়োজনীয়তা

বাংলাদেশে ইলেকট্রিক স্কুটার কেনার একটি বড় কারণ এর খরচ সাশ্রয়ীতা এবং পরিবেশ বান্ধব প্রকৃতি। অনেক সময় গ্যাস বা ডিজেলের অভাবে সমস্যায় পড়া যানবাহনের চেয়ে ইলেকট্রিক স্কুটার অনেক কম জ্বালানি খরচে চালানো যায়। বাংলাদেশে এর প্রয়োজনীয়তা আরও বাড়ছে কারণ যানজট এড়াতে অনেকেই ব্যক্তিগত এই ধরনের পরিবহন পছন্দ করছেন। এছাড়াও ইলেকট্রিক স্কুটার কম শব্দদূষণ করে যা শহুরে এলাকায় বসবাসকারীদের জন্য একটি বিশেষ উপকারী দিক।

সুবিধাসমূহ:

  • জ্বালানি খরচের অভাব: কোনও গ্যাস বা ডিজেল না লাগায় প্রতি কিলোমিটারে খরচ অনেক কম।
  • প্রতিদিনের যাতায়াতের সুবিধা: অফিসে যাতায়াত কিংবা স্কুল বা কলেজের জন্য ইলেকট্রিক স্কুটার ব্যবহার অনেক সহজ এবং কার্যকর।
  • সহজ রক্ষণাবেক্ষণ: এ ধরনের স্কুটার চালানো এবং রক্ষণাবেক্ষণ তুলনামূলকভাবে কম জটিল।

অসুবিধাসমূহ:

  • ব্যাটারি রেঞ্জের সীমাবদ্ধতা: লম্বা দূরত্বে ব্যবহার কিছুটা অসুবিধাজনক হতে পারে।
  • চার্জিং সময়: দীর্ঘ চার্জিং টাইম অনেকের জন্য সমস্যার কারণ হতে পারে।

বাংলাদেশে ইলেকট্রিক স্কুটার দাম কত

বাংলাদেশে ইলেকট্রিক স্কুটার এর বাজার এখন ধীরে ধীরে প্রসারিত হচ্ছে। বাজারে বেশ কিছু জনপ্রিয় ব্র্যান্ড আছে যেমন: ওকাই, ইউরিড, এসি ইভি এবং আরও কিছু স্থানীয় ব্র্যান্ড। এ ধরনের স্কুটার বিক্রির প্রধান কেন্দ্র হচ্ছে ঢাকার বড় শোরুমগুলো এবং কিছু অনলাইন বিক্রেতা। বর্তমানে বাংলাদেশে ২৫,০০০ থেকে ১,২০,০০০ টাকার মধ্যে বিভিন্ন মডেলের ইলেকট্রিক স্কুটার পাওয়া যাচ্ছে।

জনপ্রিয় ব্র্যান্ড ও মডেল:

  • ওকাই স্কুটার: দামের শুরু ৩৫,০০০ টাকা থেকে।
  • এসি ইভি স্কুটার: দাম ৫০,০০০ টাকা থেকে শুরু।
  • ইউরিড স্কুটার: দাম ৬৫,০০০ টাকা থেকে ১,২০,০০০ টাকা পর্যন্ত।

স্কুটারটির বৈশিষ্ট্য, ব্যাটারির ধরন এবং মডেল অনুযায়ী দামের তারতম্য ঘটে।

ইলেকট্রিক স্কুটারের দাম নির্ধারণে বিভিন্ন ফ্যাক্টর

ইলেকট্রিক স্কুটারের দাম মূলত কয়েকটি বিষয়ের ওপর নির্ভর করে। যেমন মডেল, ব্যাটারির ক্ষমতা, ব্র্যান্ড এবং ওয়ারেন্টি সুবিধা। উন্নত মানের ব্যাটারি এবং ওয়ারেন্টি সুবিধার সাথে আসা স্কুটারগুলোর দাম তুলনামূলক বেশি হতে পারে। সাধারণত যারা দীর্ঘ দূরত্বে ভ্রমণের জন্য স্কুটার ব্যবহার করতে চান তাদের জন্য ব্যাটারির ক্যাপাসিটি বড় একটি ফ্যাক্টর। ব্যাটারির ধরন এবং গুণমানের ওপর দামের বড় একটি অংশ নির্ভরশীল।

মূল ফ্যাক্টরগুলো:

  • মডেল ও বৈশিষ্ট্য: উন্নত মডেল এবং ফিচারের স্কুটারগুলোর দাম বেশি।
  • ব্যাটারি ক্যাপাসিটি: সাধারণত ৩২Ah এবং ৪০Ah ব্যাটারির স্কুটারগুলোর দাম ৮০,০০০ থেকে ১,২০,০০০ টাকার মধ্যে থাকে।
  • ব্র্যান্ডের নাম ও বিশ্বস্ততা: বিশ্বস্ত ব্র্যান্ডগুলোর স্কুটারের দাম কিছুটা বেশি হতে পারে।

বাংলাদেশে জনপ্রিয় ইলেকট্রিক স্কুটার দাম কত

বাংলাদেশে কয়েকটি জনপ্রিয় ইলেকট্রিক স্কুটার রয়েছে যা দাম এবং মানের দিক থেকে বিশেষভাবে জনপ্রিয়। এখানে কয়েকটি জনপ্রিয় মডেল এবং তাদের দাম উল্লেখ করা হলো:

  • ওকাই সিটি স্কুটার: দাম ৩৫,০০০ থেকে ৫০,০০০ টাকা।
  • ইউরিড মডেল এক্স স্কুটার: দাম ৬৫,০০০ থেকে ৮৫,০০০ টাকা।
  • এসি ইভি স্কুটার ১০০০ওয়াট: দাম ৭৫,০০০ থেকে ১,১০,০০০ টাকা।

আরো পড়ুনঃ পেন ড্রাইভের দাম 

বাংলাদেশে ইলেকট্রিক স্কুটারের দাম সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যায় স্থানীয় মার্কেট এবং অনলাইন স্টোরের মাধ্যমে। বিভিন্ন ব্র্যান্ড এবং মডেল অনুযায়ী দামের মধ্যে পার্থক্য থাকে এবং যাত্রাপথের দূরত্ব ও যাত্রীর চাহিদা অনুসারে দাম এবং ব্যাটারির ক্ষমতা বিবেচিত হয়।

ইলেকট্রিক স্কুটারের ব্যাটারি এবং চার্জিং সুবিধা

ইলেকট্রিক স্কুটারের ব্যাটারি হচ্ছে এর মূল চালিকা শক্তি। ব্যাটারি চার্জের ওপর নির্ভর করে স্কুটারটি কতদূর যেতে পারবে। বর্তমানে লিথিয়াম-আয়ন এবং লিড-অ্যাসিড ব্যাটারি সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়।

ব্যাটারির ধরন:

  • লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি: এই ব্যাটারির দাম বেশি হলেও স্থায়িত্ব এবং চার্জ ধরে রাখার ক্ষমতা বেশি।
  • লিড-অ্যাসিড ব্যাটারি: এই ব্যাটারি সস্তা হলেও এর চার্জ ধারণক্ষমতা তুলনামূলকভাবে কম।

চার্জিং সময় এবং খরচ:

  • লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারির চার্জিং সময় সাধারণত ৪ থেকে ৫ ঘণ্টা হয় এবং এটি প্রায় ৫০-৭০ কিমি দূরত্ব পর্যন্ত যেতে সক্ষম। লিড-অ্যাসিড ব্যাটারি চার্জ হতে ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা লাগে এবং এটি তুলনামূলকভাবে কম দূরত্বে যায়।

ইলেকট্রিক স্কুটারের মাইলেজ এবং চালানোর খরচ

ইলেকট্রিক স্কুটার কেনার সময় একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো এর মাইলেজ অর্থাৎ একবার সম্পূর্ণ চার্জে স্কুটারটি কত দূরত্ব অতিক্রম করতে পারে। সাধারণত মাইলেজের পরিমাণ নির্ভর করে স্কুটারের ব্যাটারির ধরন এবং ক্ষমতার ওপর। বাংলাদেশে বাজারে যে ইলেকট্রিক স্কুটারগুলো পাওয়া যায় সেগুলোর মাইলেজ সাধারণত ৪০-৮০ কিমি পর্যন্ত হয়ে থাকে। এর মানে একটি পূর্ণ চার্জে ব্যবহারকারীরা দৈনন্দিন কাজ সহজেই সম্পন্ন করতে পারেন।

মাইলেজ অনুযায়ী খরচ

  • ১. ৪০-৫০ কিমি মাইলেজ স্কুটার: প্রতি চার্জ খরচ সাধারণত ২০-২৫ টাকা।
  • ২. ৭০-৮০ কিমি মাইলেজ স্কুটার: প্রতি চার্জ খরচ সাধারণত ৩০-৪০ টাকা।

এমনকি জ্বালানি চালিত যানবাহনের তুলনায় ইলেকট্রিক স্কুটার চালানোর খরচ অনেক কম। যা বাংলাদেশে এর চাহিদা বৃদ্ধির অন্যতম কারণ।

ইলেকট্রিক স্কুটার কেনার সময় গুরুত্বপূর্ণ বিবেচ্য বিষয়সমূহ

বাংলাদেশে ইলেকট্রিক স্কুটার কেনার আগে কিছু বিষয় ভালোভাবে দেখে নেওয়া উচিত কারণ এটি একটি দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ। স্কুটার কেনার সময় নিম্নলিখিত বিষয়গুলো বিশেষভাবে বিবেচনা করা উচিত:

  • ব্যাটারির ক্ষমতা এবং মাইলেজ: দীর্ঘ মাইলেজের জন্য উচ্চ ক্ষমতার ব্যাটারি নির্বাচন করা উচিত।
  • চার্জিং সময়: চার্জিং সময় কম এমন স্কুটার ব্যবহারিক দিক থেকে সুবিধাজনক।
  • ব্র্যান্ড এবং ওয়ারেন্টি সুবিধা: স্থানীয় বা আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডগুলোর ওপর নির্ভরশীলতা বিবেচনা করে এবং যথাযথ ওয়ারেন্টি সুবিধাসহ স্কুটার কেনা উচিত।
  • আফটার-সেলস সার্ভিস: স্কুটার কেনার পর এর সার্ভিসিং এবং মেইনটেন্যান্স নিশ্চিত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

বাংলাদেশে কিছু নির্ভরযোগ্য কোম্পানি এবং শোরুম রয়েছে যারা এ ধরনের সুবিধা দিয়ে থাকে এবং কিনতে আগ্রহীদের আরও তথ্য দিয়ে থাকে।

ইলেকট্রিক স্কুটার এবং পরিবেশ সংরক্ষণে ভূমিকা

ইলেকট্রিক স্কুটার পরিবেশবান্ধব একটি যানবাহন যা গ্যাস বা ডিজেলের ওপর নির্ভরশীল নয় এবং এতে কার্বন নির্গমন হয় না। জ্বালানি ভিত্তিক যানবাহনের তুলনায় ইলেকট্রিক স্কুটার একাধিক পরিবেশবান্ধব সুবিধা প্রদান করে যেমন শব্দদূষণ কমানো এবং পরিবেশে কার্বন দূষণ রোধ করা। এটি বায়ু দূষণ কমাতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে যা দেশের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।

পরিবেশের জন্য উপকারিতাসমূহ

  • শব্দদূষণ কমানো: ইলেকট্রিক স্কুটার প্রায় নিঃশব্দে চলতে পারে।
  • কার্বন নির্গমন শূন্য: এতে কোনো ধোঁয়া বা কার্বন নির্গমন নেই।
  • নবায়নযোগ্য শক্তি ব্যবহার: ইলেকট্রিক স্কুটার নবায়নযোগ্য শক্তির ওপর ভিত্তি করে কাজ করে যা পরিবেশ রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

ইলেকট্রিক স্কুটারের রক্ষণাবেক্ষণ খরচ ও টিপস

ইলেকট্রিক স্কুটারের রক্ষণাবেক্ষণ খরচ অন্যান্য জ্বালানিভিত্তিক যানবাহনের তুলনায় অনেক কম। স্কুটারের ব্যাটারি এবং বৈদ্যুতিক যন্ত্রাংশগুলো দীর্ঘস্থায়ী হয় এবং কম রক্ষণাবেক্ষণ প্রয়োজন হয়। তবে কিছু নিয়মিত টিপস অনুসরণ করে ইলেকট্রিক স্কুটারের স্থায়িত্ব বাড়ানো সম্ভব।

রক্ষণাবেক্ষণ টিপস

  • ব্যাটারি নিয়মিত চার্জ করা: সম্পূর্ণ চার্জিং সাইকেল মেনে চলা ব্যাটারির স্থায়িত্ব নিশ্চিত করে।
  • তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ: উচ্চ তাপমাত্রায় রাখলে ব্যাটারির ক্ষমতা কমে যেতে পারে।
  • নিয়মিত পরিষ্কার করা: স্কুটারের বাইরের অংশ ও ইঞ্জিনে ধুলোবালি জমে গেলে তা পরিষ্কার করা জরুরি।
  • নিয়মিত সার্ভিসিং: প্রতি ছয় মাস পরপর স্কুটারের সার্ভিসিং করানো উচিৎ।

রক্ষণাবেক্ষণের ক্ষেত্রে একটু যত্নশীল হলেই স্কুটারটি দীর্ঘদিন ব্যবহার করা সম্ভব যা এটি কেনার একটি বড় সুবিধা।

বাংলাদেশের ইলেকট্রিক স্কুটার মার্কেটের ভবিষ্যৎ

বাংলাদেশের যানজট, জ্বালানির উচ্চমূল্য এবং পরিবেশ দূষণের প্রেক্ষাপটে ইলেকট্রিক স্কুটার দেশের জন্য একটি কার্যকর বিকল্প হিসেবে প্রতিষ্ঠা পাচ্ছে। শহরাঞ্চল থেকে শুরু করে গ্রামাঞ্চল পর্যন্ত এই যানবাহনের চাহিদা বাড়ছে বিশেষ করে তরুণ প্রজন্ম ও মধ্যবিত্তের মাঝে। ইলেকট্রিক স্কুটারের সহজলভ্যতা এবং রক্ষণাবেক্ষণ খরচ কম থাকায় সাধারণ মানুষের জন্য এটি হয়ে উঠছে একটি বাস্তবসম্মত এবং সাশ্রয়ী সমাধান।

আরো পড়ুনঃ হেলিকপ্টারের দাম কত 

ভবিষ্যতের সম্ভাবনা:

টেকসই ট্রান্সপোর্টেশন: কম খরচে পরিচালনা এবং পরিবেশবান্ধব হওয়ার কারণে এটি ভবিষ্যতে পরিবহনের একটি প্রধান মাধ্যম হয়ে উঠতে পারে।

নতুন নতুন মডেল: বাংলাদেশে বিভিন্ন ব্র্যান্ড তাদের ইলেকট্রিক স্কুটার মডেল এনেছে এবং আরও উন্নত মডেলগুলি বাজারে আনতে প্রস্তুত। ভবিষ্যতে আরও বৈচিত্র্যময় এবং উন্নত ফিচার সমৃদ্ধ ইলেকট্রিক স্কুটার দেশের বাজারে আসবে বলে আশা করা যাচ্ছে।

বিদ্যুৎ-চালিত প্রযুক্তির উন্নতি: ইলেকট্রিক স্কুটারের ব্যাটারি প্রযুক্তি দিন দিন উন্নত হচ্ছে যা দীর্ঘ মাইলেজ এবং কম চার্জিং সময় প্রদান করতে সক্ষম হবে।

ইলেকট্রিক স্কুটার কেনার সময় মূল্য নির্ধারণের গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ

ইলেকট্রিক স্কুটার কেনার সময় এর মূল্য সম্পর্কে সঠিক ধারণা থাকা অত্যন্ত জরুরি। ব্র্যান্ড, মডেল এবং ফিচারের উপর নির্ভর করে ইলেকট্রিক স্কুটারের দাম বিভিন্ন হতে পারে। কেনার সময় কিছু বিষয় অবশ্যই লক্ষ্য রাখা উচিত:

  • বাজেট নির্ধারণ: আপনার প্রয়োজন এবং অর্থনৈতিক সামর্থ্য বিবেচনায় রেখে একটি বাজেট নির্ধারণ করুন।
  • কিস্তিতে কেনার সুবিধা: কিছু ব্র্যান্ড কিস্তি সুবিধা দিয়ে থাকে যা এককালীন ব্যয়ের চাপে না পড়ে স্কুটার কেনার জন্য ভালো সমাধান হতে পারে।
  • ক্যাশব্যাক এবং ডিসকাউন্ট: উৎসব বা বিশেষ অফারের সময় স্কুটার কিনলে কিছু ছাড় বা ক্যাশব্যাক অফার পাওয়া যায় যা আপনার ক্রয় প্রক্রিয়ায় সহায়ক হতে পারে।

উপসংহার – ইলেকট্রিক স্কুটার দাম কত

পরিবেশবান্ধব, সাশ্রয়ী এবং দীর্ঘমেয়াদি ব্যবহারের সুবিধা নিয়ে ইলেকট্রিক স্কুটার বাংলাদেশে ক্রমেই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। শহরের যানজট এড়ানো, দৈনন্দিন যাতায়াত খরচ কমানো এবং পরিবেশ দূষণ রোধে এটি একটি অসাধারণ বিকল্প হিসেবে দেখা দিয়েছে।

যারা সহজ, সাশ্রয়ী এবং পরিবেশবান্ধব যানবাহন খুঁজছেন তাদের জন্য ইলেকট্রিক স্কুটার হতে পারে একদম উপযুক্ত। এই স্কুটারগুলি আরামদায়ক এবং রক্ষণাবেক্ষণ সহজ হওয়ায় এগুলি দীর্ঘমেয়াদি সাশ্রয়ী সমাধান হিসেবে কাজ করবে।

আপনার যদি ইলেকট্রিক স্কুটার কেনার পরিকল্পনা থাকে তবে নিকটস্থ শোরুমে যান, বাজার যাচাই করুন এবং ইলেকট্রিক স্কুটারের বৈশিষ্ট্যগুলি যাচাই করুন। এছাড়া পরিবেশের জন্য আপনার অবদান রাখার এই চমৎকার সুযোগটি কাজে লাগান।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *