কফি মেশিনের দাম ২০২৪ – ওয়ালটন, নেসলে, রয়েল কফি মেশিন

কফি মেশিনের দাম

কফি মানুষের জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে উঠেছে। বাংলাদেশে অনেকেই দিনে একাধিকবার কফি পান করতে পছন্দ করেন এবং সেই সঙ্গেই কফি মেশিনের ব্যবহার দ্রুতগতিতে বৃদ্ধি পাচ্ছে। শুধুমাত্র রেস্টুরেন্ট বা ক্যাফেতে নয় অনেক অফিস এবং বাড়িতেও কফি মেশিন একটি প্রয়োজনীয় যন্ত্র হিসেবে স্থান করে নিচ্ছে। সকালে একটি কাপে কফি পান করার মাধ্যমে দিন শুরু করা এখন এক নতুন ট্রেন্ড। এই পদ্ধতিটি বিশেষত কাজের ক্ষেত্রে কর্মীদের উদ্যমী এবং সক্রিয় রাখতে সহায়তা করে। আজকের এই পোস্টে কফি মেশিনের দাম নিয়ে আলোচনা করা হবে।

আরো পড়ুনঃ ১ কেজি কফির দাম কত

বাংলাদেশে কফি মেশিনের ব্যবহার বৃদ্ধি পাওয়ার পেছনে রয়েছে সহজে ব্যবহারের সুবিধা, স্বল্প সময়ে কফি তৈরি করার সক্ষমতা এবং বিভিন্ন ব্র্যান্ডের মেশিনের সহজলভ্যতা। বিভিন্ন আকার এবং বৈশিষ্ট্যের কফি মেশিন বাজারে পাওয়া যায় যা অফিস, দোকান এবং বাড়িতে ব্যবহারের জন্য খুবই উপযোগী।

বাংলাদেশের বাজারে কফি মেশিনের বিভিন্ন ব্র্যান্ড

কফি মেশিনের বাংলাদেশে অনেক ব্র্যান্ড পাওয়া যায় যা তাদের গুণমান, সেবা এবং বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে বাজারে অবস্থান করে নিয়েছে। মূলত তিনটি ব্র্যান্ড ওয়ালটন, রয়েল এবং নেসলে এখানে উল্লেখযোগ্য। এছাড়া ফিলিপস, ডেলংগি এবং বোশ ব্র্যান্ডের মেশিনও কিছু জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। এদের প্রতিটি ব্র্যান্ডই বাজারের চাহিদা এবং গ্রাহকের প্রয়োজনের ওপর নির্ভর করে বিভিন্ন মডেল ও দাম সহ মেশিন সরবরাহ করছে।

  • ওয়ালটন: বাংলাদেশের একটি জনপ্রিয় ব্র্যান্ড যা স্থানীয় বাজারের জন্য মানানসই দামে কফি মেশিন সরবরাহ করে। এই ব্র্যান্ডটি বাংলাদেশে উৎপাদিত হওয়ায় সহজলভ্যতা বেশি।
  • রয়েল: রয়েল ব্র্যান্ডের মেশিনগুলো আন্তর্জাতিক মানের এবং সাধারণত উচ্চ গুণমানের উপকরণ ব্যবহার করে তৈরি হয় যা দীর্ঘস্থায়ী এবং সুবিধাজনক।
  • নেসলে: নেসলে একটি বিশ্বব্যাপী পরিচিত ব্র্যান্ড এবং তাদের কফি মেশিনগুলি উন্নত প্রযুক্তির হওয়ায় কফি তৈরিতে বিশেষভাবে পারদর্শী।

কফি মেশিন কেনার আগে কী কী বিষয় ভাবা উচিত

কফি মেশিন কেনার আগে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় মাথায় রাখা দরকার। প্রথমেই আপনাকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে আপনি কফি মেশিনটি কোথায় ব্যবহার করতে চান – বাড়ি, অফিস বা দোকানে। কফি মেশিনের ধরন, বৈশিষ্ট্য এবং দামের উপরও এই সিদ্ধান্ত নির্ভর করে।

  • বাজেট নির্ধারণ: কফি মেশিনের জন্য কত টাকা বরাদ্দ করবেন তা আগে থেকেই ঠিক করে নিন। ওয়ালটন মেশিন সাধারণত ৫,০০০ থেকে ১৫,০০০ টাকার মধ্যে পাওয়া যায়। রয়েল এবং নেসলে ব্র্যান্ডের কফি মেশিনের দাম ২০,০০০ টাকা থেকে শুরু করে ৫০,০০০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে।
  • মেশিনের ক্ষমতা: আপনার ব্যবহার অনুযায়ী কফি মেশিনের ক্ষমতা নির্ধারণ করুন। যেমন বাড়িতে ব্যবহারের জন্য ছোট মেশিন যথেষ্ট হলেও অফিস বা দোকানের জন্য বৃহত্তর ক্ষমতার মেশিন দরকার হতে পারে।
  • মেশিনের বৈশিষ্ট্য: সাধারণ ম্যানুয়াল কফি মেশিন থেকে শুরু করে উন্নত প্রযুক্তির অটোমেটিক কফি মেশিন পর্যন্ত পাওয়া যায়।

বিভিন্ন প্রকার কফি মেশিন এবং তাদের বৈশিষ্ট্য

কফি মেশিন সাধারণত বিভিন্ন প্রকারের হয়ে থাকে যা তাদের কর্মক্ষমতা এবং প্রস্তুতির ধরন অনুযায়ী ভিন্ন হয়। নিম্নে কিছু প্রকার এবং তাদের বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করা হলো:

  • ম্যানুয়াল কফি মেশিন: এই মেশিনগুলোতে ব্যবহারকারীর নিজে থেকেই কফি প্রস্তুতির প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হয়। ম্যানুয়াল মেশিন সাধারণত কম দামের হয় যা ৫,০০০ থেকে ১০,০০০ টাকার মধ্যে থাকে।
  • অটোমেটিক কফি মেশিন: এই ধরনের মেশিনে একটি বোতাম চেপেই কফি প্রস্তুত করা যায়। উন্নত বৈশিষ্ট্যের জন্য এর দাম বেশি যা ১৫,০০০ থেকে ২৫,০০০ টাকার মধ্যে হয়ে থাকে।
  • ক্যাপসুল কফি মেশিন: ক্যাপসুল ব্যবহার করে কফি তৈরি করার জন্য এই মেশিন ব্যবহৃত হয়। এদের দাম প্রায় ৩০,০০০ টাকার মধ্যে থাকে এবং ক্যাপসুল কিনে ব্যবহার করতে হয়।
  • এসপ্রেসো মেশিন: এসপ্রেসো মেশিন ব্যবহারকারীদের জন্য বিশেষভাবে তৈরি করা হয়। উচ্চক্ষমতার জন্য এদের দাম সাধারণত ২০,০০০ থেকে ৪৫,০০০ টাকার মধ্যে থাকে।

ওয়ালটন কফি মেশিনের দাম ও বৈশিষ্ট্য

ওয়ালটন কফি মেশিন বাংলাদেশের বাজারে বেশ জনপ্রিয় এবং এটি দেশের জন্য মানানসই দামে কফি মেশিন সরবরাহ করছে। ওয়ালটন কফি মেশিনগুলো ব্যবহার উপযোগী এবং গুণগত মান নিশ্চিত করে তৈরি করা হয়। সাধারণত ৫,০০০ থেকে ১৫,০০০ টাকার মধ্যে ওয়ালটন কফি মেশিনের দাম পাওয়া যায় এবং তাদের বিভিন্ন মডেল রয়েছে যা বিভিন্ন ধরনের কফি তৈরি করতে সক্ষম।

আরো পড়ুনঃ বসুন্ধরা খালি সিলিন্ডারের দাম কত 

  • মডেল: ওয়ালটন EC-100 মডেল যা ৭,৫০০ টাকায় পাওয়া যায় এবং এটি একটি স্ট্যান্ডার্ড এসপ্রেসো কফি মেশিন।
  • ফিচারস: ওয়ালটন কফি মেশিনের বিশেষ বৈশিষ্ট্যের মধ্যে রয়েছে সহজে ব্যবহারযোগ্যতা, দ্রুত কফি প্রস্তুত এবং রিসার্কুলেশন সুবিধা।

রয়েল কফি মেশিনের দাম ও বৈশিষ্ট্য

রয়েল কফি মেশিন সাধারণত আন্তর্জাতিক মানের হয়ে থাকে এবং এদের অধিকাংশ মডেল উচ্চমানের উপকরণ দিয়ে তৈরি করা হয়। রয়েল কফি মেশিনগুলি সাধারণত অফিস বা ক্যাফেতে ব্যবহার করার জন্য পারফেক্ট। এই ব্র্যান্ডের মেশিনগুলোরদাম প্রায় ২০,০০০ থেকে ৫০,০০০ টাকার মধ্যে পাওয়া যায়।

  • মডেল: রয়েল ক্লাসিক 350 মডেল এর দাম প্রায় ২৫,০০০ টাকা যা ব্যক্তিগত ব্যবহার এবং ছোট ব্যবসায়ের জন্য আদর্শ।
  • ফিচারস: রয়েল কফি মেশিনগুলি তাপ নিয়ন্ত্রণ, অটোমেটিক ফিল্টার এবং শক্তিশালী মোটর সুবিধা প্রদান করে যা একাধিক কফি কাপ একসঙ্গে তৈরি করতে সক্ষম।

নেসলে কফি মেশিনের দাম কত

নেসলে ব্র্যান্ডের কফি মেশিন বিশ্বব্যাপী বিশেষভাবে জনপ্রিয় এবং উন্নত প্রযুক্তির জন্য বিখ্যাত। নেসলে বিভিন্ন ধরনের কফি মেশিন বাজারে সরবরাহ করে যেমন – ক্যাপসুল কফি মেশিন যা বাড়ি এবং অফিসের জন্য সুবিধাজনক। বাংলাদেশে নেসলে কফি মেশিনের দাম সাধারণত ২০,০০০ থেকে ৪০,০০০ টাকার মধ্যে হয়ে থাকে।

  • মডেল: নেসলে নেসপ্রেসো ইনিসিয়া একটি জনপ্রিয় ক্যাপসুল কফি মেশিন যা ২৫,০০০ টাকায় পাওয়া যায়। এটি দ্রুত কফি প্রস্তুত করতে সক্ষম এবং এর কফির মান খুবই উন্নত।
  • বৈশিষ্ট্য: নেসলে কফি মেশিনগুলোতে ক্যাপসুল বেসড সিস্টেম ব্যবহার হয় যা কফির মান উন্নত করে। এছাড়া এতে রয়েছে একটি সহজ পোর্টেবল ডিজাইন এবং সহজে কফি প্রস্তুত করার সুবিধা।

নেসলে কফি মেশিনগুলোতে সাধারণত বিভিন্ন কফি ফ্লেভার এবং ক্যাপসুল সরাসরি ব্যবহার করা যায় যা ক্যাফে গ্রেড কফির অভিজ্ঞতা প্রদান করে।

অন্যান্য জনপ্রিয় ব্র্যান্ডের কফি মেশিন

বাংলাদেশের বাজারে ওয়ালটন, নেসলে ও রয়েল ছাড়াও কিছু আন্তর্জাতিক এবং স্থানীয় ব্র্যান্ড পাওয়া যায় যা বাংলাদেশে ধীরে ধীরে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। এই কফি মেশিনগুলো সাধারণত বাড়ির ব্যবহারের জন্য উপযোগী এবং কম খরচে ভালো মানের কফি সরবরাহ করে।

  • ফিলিপস: ফিলিপস কফি মেশিনের দাম ১০,০০০ থেকে ৩০,০০০ টাকার মধ্যে পাওয়া যায়। ফিলিপস ব্র্যান্ডের মেশিন সাধারণত শক্তিশালী এবং দীর্ঘস্থায়ী যা বিভিন্ন ধরনের কফি প্রস্তুত করতে সক্ষম।
  • ডেলংগি: ডেলংগি কফি মেশিন একটি উন্নত ব্র্যান্ড যা মূলত আন্তর্জাতিক মানের এবং বাংলাদেশে অফিস বা বাড়ির জন্য ব্যবহার উপযোগী। এর দাম সাধারণত ২৫,০০০ থেকে ৫০,০০০ টাকার মধ্যে।
  • বোশ: বোশ কফি মেশিনও অনেকটাই উন্নত যা ছোট ব্যবসা বা অফিসের জন্য বেশ উপযোগী। এর দাম ৩০,০০০ থেকে ৬০,০০০ টাকার মধ্যে পাওয়া যায়।

কফি মেশিনের ধরন অনুযায়ী দাম পার্থক্য

কফি মেশিনের দাম সাধারণত এর ধরন এবং ক্ষমতার উপর নির্ভর করে। বাংলাদেশে বিভিন্ন ধরনের কফি মেশিন পাওয়া যায় এবং তাদের দামের মধ্যে একটি ব্যাপক বৈচিত্র্য রয়েছে। নিচে কিছু সাধারণ ধরনের কফি মেশিনের দাম এবং তাদের বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করা হলো।

  • ম্যানুয়াল কফি মেশিন: সহজলভ্য এবং তুলনামূলকভাবে কম দামে পাওয়া যায়। সাধারণত ৫,০০০ থেকে ১০,০০০ টাকার মধ্যে হয়।
  • অটোমেটিক কফি মেশিন: স্বয়ংক্রিয়ভাবে কফি প্রস্তুত করে যা ব্যস্ত সময়ে বেশ কার্যকরী। দাম ১৫,০০০ থেকে ৩০,০০০ টাকার মধ্যে হয়ে থাকে।
  • ক্যাপসুল কফি মেশিন: দ্রুত কফি প্রস্তুতের জন্য আদর্শ তবে ক্যাপসুল ব্যবহারের খরচও যুক্ত হয়। সাধারণত ২০,০০০ থেকে ৩৫,০০০ টাকার মধ্যে পাওয়া যায়।
  • এসপ্রেসো মেশিন: এসপ্রেসো তৈরির জন্য বিশেষভাবে তৈরি এবং বেশ ব্যয়বহুল হতে পারে। দাম ২৫,০০০ থেকে ৪৫,০০০ টাকার মধ্যে হয়ে থাকে।

কিস্তিতে কফি মেশিন কেনার সুবিধা

বাংলাদেশের অনেক স্টোর কিস্তিতে কফি মেশিন কেনার সুবিধা প্রদান করে। কফি মেশিন একটি বড় বিনিয়োগ তাই অনেকেই কিস্তির মাধ্যমে এটি কিনতে আগ্রহী হন। ওয়ালটন, ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মগুলো এবং কিছু বড় ইলেকট্রনিক স্টোর কিস্তিতে কফি মেশিন কেনার সুযোগ দিয়ে থাকে।

  • ওয়ালটন স্টোর: ওয়ালটনের নিজস্ব স্টোর এবং অনুমোদিত বিক্রেতাদের কাছ থেকে কিস্তিতে কফি মেশিন কেনা যায়। কিস্তি সুবিধা সাধারণত ৩ থেকে ১২ মাস পর্যন্ত হয়।
  • দারাজ ও আমাজন: বাংলাদেশের জনপ্রিয় ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মগুলো কিস্তিতে কেনাকাটা করার সুযোগ দিয়ে থাকে। নির্দিষ্ট ব্যাংকের কার্ড ব্যবহার করে ইন্টারেস্ট ফ্রি কিস্তিতে কেনাকাটা করা সম্ভব।
  • বাজারের সুবিধা: কিস্তিতে কেনার সুবিধায় গ্রাহকেরা একটি উচ্চমূল্যের মেশিন কিনতে সক্ষম হন যা এককালীন পুরো টাকা দেওয়ার চেয়ে সহজ হয়।

কফি মেশিনের সঠিক যত্ন ও পরিচর্যা

একটি কফি মেশিন দীর্ঘদিন ব্যবহার করতে হলে নিয়মিত পরিচর্যা করা জরুরি। কফি মেশিনে কফি তৈরির পর প্রতিদিন পরিষ্কার করা উচিত এবং প্রতি মাসে কিছু নির্দিষ্ট পদক্ষেপ পালন করতে হবে যাতে মেশিনটি ভালো থাকে।

  • দৈনিক পরিচর্যা: কফি মেশিন ব্যবহারের পরেই মেশিনের ভেতরের অংশ যেমন ফিল্টার, কফি ধারক এবং স্টিমার পরিষ্কার করা উচিত। এতে কফির স্বাদ ও গন্ধ ঠিক থাকে এবং মেশিনের কার্যক্ষমতা বাড়ে।
  • সাপ্তাহিক পরিষ্কার: প্রতি সপ্তাহে কফি মেশিনের পানি ধারক এবং ফিল্টারকে ডিশওয়াশারে পরিষ্কার করে নিতে পারেন।
  • মাসিক ডিপ ক্লিনিং: প্রতি মাসে কফি মেশিনের ভেতরের অংশগুলো ভালোভাবে ডিপ ক্লিনিং করতে হবে। বাজারে বিভিন্ন ক্লিনিং সল্যুশন পাওয়া যায় যা মেশিনের ভেতরের অংশ পরিষ্কার করে এবং দীর্ঘস্থায়িত্ব বাড়ায়।

কফি মেশিন কেনার সময় ওয়ারেন্টি এবং সার্ভিসের গুরুত্ব

কফি মেশিন কেনার সময় ওয়ারেন্টি এবং বিক্রয়োত্তর সেবা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কারণ এটি দীর্ঘমেয়াদে মেশিনের কার্যক্ষমতা এবং মেরামত খরচ হ্রাস করতে সহায়ক।

আরো পড়ুনঃ বি আর বি তারের মূল্য তালিকা

  • ওয়ারেন্টি সুবিধা: সাধারণত ওয়ালটন এবং রয়েল ব্র্যান্ডের মেশিনগুলিতে ১ থেকে ২ বছরের ওয়ারেন্টি দেওয়া হয়। ওয়ারেন্টির মাধ্যমে মেশিনে কোনো সমস্যা হলে সহজেই সমাধান পাওয়া যায়।
  • বিক্রয়োত্তর সেবা: কিছু ব্র্যান্ড বিক্রয়োত্তর সেবা প্রদান করে থাকে যা গ্রাহকদের বিভিন্ন সমস্যায় সহায়তা করে। রয়েল এবং নেসলে ব্র্যান্ডের মেশিনগুলোর জন্য উন্নত বিক্রয়োত্তর সেবা পাওয়া যায়।
  • মেরামতের সুবিধা: কফি মেশিনের ওয়ারেন্টি এবং সার্ভিস থাকার কারণে মেশিনের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ত্রুটিগুলো সহজে মেরামত করা সম্ভব হয়।

উপসংহার: কফি মেশিন কেনার সিদ্ধান্ত

একটি কফি মেশিন কিনতে চাওয়ার সময় আপনার বাজেট, প্রয়োজন এবং মেশিনের ধরনগুলো বিবেচনা করা গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশে বিভিন্ন ব্র্যান্ড এবং রকমারি বৈশিষ্ট্যের কফি মেশিন পাওয়া যায় যা আপনার ব্যক্তিগত এবং অফিস ব্যবহারের জন্য উপযোগী হতে পারে। বাজারে ওয়ালটন, নেসলে এবং রয়েলসহ অন্যান্য জনপ্রিয় ব্র্যান্ডের কফি মেশিন পাওয়া যায় যা সাশ্রয়ী মূল্যে ভালো মানের কফি তৈরিতে সক্ষম।

অতএব কফি মেশিন কেনার ক্ষেত্রে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী সঠিক ব্র্যান্ড এবং মডেল বেছে নেওয়া বুদ্ধিমানের কাজ। কফি মেশিন কেনার পর এর নিয়মিত পরিচর্যা করলে এটি দীর্ঘদিন ধরে ভালো সেবা প্রদান করবে।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *